আমরা অনেকেই আমাদের পিসি ছালনায় অন্ত্যন্ত পটুএবং অনেক কিছু জানি কিন্তু যখনি পিসিতে একটু সমস্যা দেখা দে আমরা এক দৌড়ে ছলে যাই টেকনিশিয়ান এর কাছে এবং সে জাহা বলে তাহাই আমরা বুজে নেই।
তার কারন আমরা পিসি ছালনায় অভিজ্ঞ হলেও পিসির সমস্যা সারানোর বেলায় অনভিজ্ঞ আমার এইব্লগটি দেখে অনেকেই হয়তোকিছুটাআইডিয়া নিতে পারবেন । ও নিজের পিসি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন। তবে যারা পিসির হার্ডওয়্যার নিয়ে কিছুটা ধারনা আছে সুধু মাএ তারাই এই কাজটি করবেন অন অভিজ্ঞ কেউ করতে জাবেন না।
অভিজ্ঞ বলতে আমি বলতে ছাইছি আপনি জদি পিসির র্যাম,কে ছিনেন, এবং সে কোথায় পিটিং আছে কি ভাবে আছে,র্যাম এর লক খুলে পুনরায় লাগাতে পারবেন কিনা,প্রছেচর এর কুলিং ফেন ছিনেন কিনা বা প্রছেচর কোথায় আছে, প্রছেচর এর ফেন খুললেনিজে নিজে আবার লাগাতে পারবেন কিনা,এই জাতীয় আরো অনেক কিছু আছে আপনার জদি এই বিষয় গুলো জানা এবং ছেনা থাকে অথ্যাৎ এই কাজটিআপনাকে করতে হলে আপনাকে কম্পিউটারের সম্পূর্ণ হার্ডওয়্যার কে ছিনতে হবে তাহলে আপনি ইনশাআল্লাহ ১০০% আপনার পিসির ডাক্তার আপনি নিজেই,
এবং জখন আপনি একটু ফ্রী থাকবেন নেটে ওই ফেইসবুকে সময় টা না দিয়ে আপনি এই বিষয়টা নিয়ে একটু গুগল এর সাথে পরামর্শ করলে আপনাকে অনেক আইডিয়া দেবে গুগল, ( আমার এই বাক্যটিতে যদি কারো মনে র মধ্যে আঘাত দিয়ে থাকি সত্যি আমি আপনার কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি ) আপনি জানেন কি আমার ২বন্দু আজকে তারা বাইরে একজন উচ্চ মানের হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত আছেন।
তারা কিন্তু কারো কাছে ধর্না দেনাই, নিজে নিজে করতে করতে শিখে গেছেন, তবে অনেক সময় লেগেছে তাদের,এবং ইচ্ছা ছিল বিধায় পার পেয়েছেন,তাদেরনলেজটা জানিনা আল্লাহ পাক কি দিয়ে বানিয়েছেন। যাই হউক বলতে বলতে অনেক বলে ফেলেছি। যাহা বলতে ছাইছিলাম যারা পিসির হার্ডওয়্যার এর সাথে সম্পর্ক রাখেন বা তাদের কে ছিনেন তারাই সুধু হাতে খড়ি এই কাজটি করতে জাবেন নতুবা হিতে বিপরীত হতে পারে।
সাধারণত কম্পিউটারে পাওয়ার সুইচ চালু করার পর কিছু ইন্ডিকেটিং বীপ(মৃদু শব্দ) দিয়ে থাকে, যার দ্বারা আপনিকম্পিউটারের কিছু বিষয়,সমস্যা বুঝে নিতে পারেন।জেনে নিন কোন বীপ দিয়ে সাধারণত কি বোঝানো হয়। *১টি বীপ: কেসিংয়ের অভ্যন্তরীন হার্ডওয়্যারের সকল যন্ত্রাংশ সঠিকভাবে সংযুক্ত আছে।কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ,সিঁডি রম ড্রাইভ ও মনিটরের সংযোগ চেক করুন।
*২,৩ ও ৪ টি বীপ: কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে ram সঠিকভাবে স্লটে লাগানো আছে কি না খেয়াল করুন।প্রয়োজনে র্যামটি খুলে আবার লাগান। *৫টি বীপ: কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে মাদারবোর্ডের সকল কার্ড যথাযথভাবে সংযুক্ত আছে কি না খেয়াল করুন।
*৬টি বীপ: মাদারবোর্ডের সাথে কিবোর্ড সঠিকভাবে সংযুক্ত আছে কি না খেয়াল করুন।*৭টি বীপ: কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে প্রসেসরের সংযোগ যথাযথভাবে কাজ করছে কি না খেয়াল করুন।*৮টি বীপ: ভিডিও যথাযথভাবে কাজ না করলে অথবা ভিডিও কার্ডের সংযোগে সমস্যা হলে সাধারণত ৮টি বীপ শোনা যায়।
*৯টি বীপ:এটি সাধারণত দেখা যায় না।এটি দিয়ে সাধারণত মাদারবোর্ডের বায়োসের গুরুতর সমস্যা বোঝানো হয়।*১০টি কিংবা তার বেশি বীপ: এটি দিয়ে সাধারনত মাদারবোর্ডের CMOS Chip অকার্যকর বোঝানো হয়।তবে এসব বীপ বোঝার জন্য আপনার পিসিতে ইন্টারনাল স্পীকার থাকতে হবে।কিছু কিছু মাদারবোর্ডে ইন্টারনাল স্পিকার বিল্ট ইন থাকে।কিছু কিছু মাদারবোর্ডে এটি আলাদাভাবে লাগিয়ে নিতে হয়।
আমরা অনেকেই আমাদের পিসি ছালনায় অন্ত্যন্ত পটু
এবং অনেক কিছু জানি কিন্তু যখনি পিসিতে একটু সমস্যা দেখা দে আমরা এক দৌড়ে ছলে যাই টেকনিশিয়ান এর কাছে এবং সে জাহা বলে তাহাই আমরা বুজে নেই।
তার কারন আমরা পিসি ছালনায় অভিজ্ঞ হলেও পিসির সমস্যা সারানোর বেলায় অনভিজ্ঞ আমার এইব্লগটি দেখে অনেকেই হয়তো
কিছুটাআইডিয়া নিতে পারবেন । ও নিজের পিসি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন। তবে যারা পিসির হার্ডওয়্যার নিয়ে কিছুটা ধারনা আছে সুধু মাএ তারাই এই কাজটি করবেন অন অভিজ্ঞ কেউ করতে জাবেন না।
অভিজ্ঞ বলতে আমি বলতে ছাইছি আপনি জদি পিসির র্যাম,কে ছিনেন, এবং সে কোথায় পিটিং আছে কি ভাবে আছে,র্যাম এর লক খুলে পুনরায় লাগাতে পারবেন কিনা,প্রছেচর এর কুলিং ফেন ছিনেন কিনা বা প্রছেচর কোথায় আছে, প্রছেচর এর ফেন খুললে
নিজে নিজে আবার লাগাতে পারবেন কিনা,এই জাতীয় আরো অনেক কিছু আছে আপনার জদি এই বিষয় গুলো জানা এবং ছেনা থাকে অথ্যাৎ এই কাজটিআপনাকে করতে হলে আপনাকে কম্পিউটারের সম্পূর্ণ হার্ডওয়্যার কে ছিনতে হবে তাহলে আপনি ইনশাআল্লাহ ১০০% আপনার পিসির ডাক্তার আপনি নিজেই,
এবং জখন আপনি একটু ফ্রী থাকবেন নেটে ওই ফেইসবুকে সময় টা না দিয়ে আপনি এই বিষয়টা নিয়ে একটু গুগল এর সাথে পরামর্শ করলে আপনাকে অনেক আইডিয়া দেবে গুগল, ( আমার এই বাক্যটিতে যদি কারো মনে র মধ্যে আঘাত দিয়ে থাকি সত্যি আমি আপনার কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি ) আপনি জানেন কি আমার ২বন্দু আজকে তারা বাইরে একজন উচ্চ মানের হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত আছেন।
তারা কিন্তু কারো কাছে ধর্না দেনাই, নিজে নিজে করতে করতে শিখে গেছেন, তবে অনেক সময় লেগেছে তাদের,এবং ইচ্ছা ছিল বিধায় পার পেয়েছেন,তাদেরনলেজটা জানিনা আল্লাহ পাক কি দিয়ে বানিয়েছেন। যাই হউক বলতে বলতে অনেক বলে ফেলেছি। যাহা বলতে ছাইছিলাম যারা পিসির হার্ডওয়্যার এর সাথে সম্পর্ক রাখেন বা তাদের কে ছিনেন তারাই সুধু হাতে খড়ি এই কাজটি করতে জাবেন নতুবা হিতে বিপরীত হতে পারে।
সাধারণত কম্পিউটারে পাওয়ার সুইচ চালু করার পর কিছু ইন্ডিকেটিং বীপ(মৃদু শব্দ) দিয়ে থাকে, যার দ্বারা আপনি
কম্পিউটারের কিছু বিষয়,সমস্যা বুঝে নিতে পারেন।জেনে নিন কোন বীপ দিয়ে সাধারণত কি বোঝানো হয়। *১টি বীপ: কেসিংয়ের অভ্যন্তরীন হার্ডওয়্যারের সকল যন্ত্রাংশ সঠিকভাবে সংযুক্ত আছে।কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ,সিঁডি রম ড্রাইভ ও মনিটরের সংযোগ চেক করুন।
*২,৩ ও ৪ টি বীপ: কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে ram সঠিকভাবে স্লটে লাগানো আছে কি না খেয়াল করুন।
প্রয়োজনে র্যামটি খুলে আবার লাগান। *৫টি বীপ: কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে মাদারবোর্ডের সকল কার্ড যথাযথভাবে সংযুক্ত আছে কি না খেয়াল করুন।
*৬টি বীপ: মাদারবোর্ডের সাথে কিবোর্ড সঠিকভাবে সংযুক্ত আছে কি না খেয়াল করুন।
*৭টি বীপ: কম্পিউটার চালু হতে সমস্যা হলে প্রসেসরের সংযোগ যথাযথভাবে কাজ করছে কি না খেয়াল করুন।
*৮টি বীপ: ভিডিও যথাযথভাবে কাজ না করলে অথবা ভিডিও কার্ডের সংযোগে সমস্যা হলে সাধারণত ৮টি বীপ শোনা যায়।
*৯টি বীপ:এটি সাধারণত দেখা যায় না।এটি দিয়ে সাধারণত মাদারবোর্ডের বায়োসের গুরুতর সমস্যা বোঝানো হয়।
*১০টি কিংবা তার বেশি বীপ: এটি দিয়ে সাধারনত মাদারবোর্ডের CMOS Chip অকার্যকর বোঝানো হয়।
তবে এসব বীপ বোঝার জন্য আপনার পিসিতে ইন্টারনাল স্পীকার থাকতে হবে।কিছু কিছু মাদারবোর্ডে ইন্টারনাল স্পিকার বিল্ট ইন থাকে।
কিছু কিছু মাদারবোর্ডে এটি আলাদাভাবে লাগিয়ে নিতে হয়।